



স্যোশাল মিডিয়ায় মাঝেমাঝেই বিভিন্ন ধরণের ভিডিও ভাইরাল হয়। পশুপাখির মজাদার কার্যকলাপ হোক কিংবা তথ্যসমৃদ্ধ কোনো ঘটনা,




কোয়ালিটির কন্টেন্ট হলেই তা মানুষের নিউজফিডে পৌঁছতে বেশি সময় নেয় না। স্যোশাল মিডিয়ার ক্ষমতা সম্পর্কে তো কমবেশী আমরা সবই জানি।




রানাঘাটের স্টেশনে ভিক্ষা করা রানু মন্ডলকে মুম্বাই পৌঁছে দিয়েছিল এই নেটিজেনরাই। আবার ভুবন বাদ্যকরকেও তুখার জনপ্রিয়তা,
এনে দেওয়ার পিছনে রয়েছে স্যোশাল মিডিয়ারই হাত। সম্প্রতি একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল যাতে দেখা গিয়েছে একটি আট বছরের শিশুর অপরুপ সুরসম্ভার। এটুকু খুদে বয়সে তার গান শুনে মুগ্ধ হয়েছিল নেটিজেনরা। আবার আর একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল ৯১ বছর বয়সী এক বৃদ্ধার হাতের সুতোর কাজ। বিশাল বড় এক শাড়ি তিনি নিজের হাতে কাঁথাস্টিচ করছেন। ঐবয়সেই তার এই অদ্ভুত প্রতিভা দেখে আবালবৃদ্ধবনিতা সকলেই প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিলেন। সম্প্রতিও তেমনই একটি ভিডিও স্যোশাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। দেখা গিয়েছে, ট্রেনে অদ্ভুত সুন্দর গান গাইছে এক বালক। বয়স কতই বা হবে তার? দশ-এগারো! গানের চেয়েও সুন্দর তার হাতের বাদ্যটি। দুটি পাথর ঠুকে ঠুকে কি দূর্দান্ত তাল দিচ্ছে ছেলেটি।
হিন্দি ভাষারই বলিউডি কোনো গান সে আওড়াচ্ছে। আর তারই সঙ্গে বাজাচ্ছে অভূতপূর্ব বাজনা। ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে মেক টেকনিক্যাল নামক ইউটিউব চ্যানেল থেকে। ইতিমধ্যেই দারুন ভাইরাল হয়েছে ভিডিওটি। সাড়ে ছয়লাখের বেশী মানুষ দেখে ফেলেছেন ভিডিওটি। কমেন্ট করে জানিয়েছেন ভালোলাগার কথা। প্রসঙ্গত, ট্রেন থেকে কত যে প্রতিভা উঠে আসে আর কি ইয়ত্তা আছে! কিছুদিন আগেই বর্ধমানের মিলন কুমার ভাইরাল হয়েছে স্যোশাল মিডিয়াতে। তিনিও ট্রেনে ট্রেনে গান গেয়ে বেড়াতেন। বর্তমানে তিনি অনুষ্ঠান করেন সরকারি অনুষ্ঠানে। ভিডিওটিতে যে ছেলেটিকে দেখা গেল সে সম্ভবত বিহারের বাসিন্দা। আসুন তারও সাফল্য কামনা করি আমরা সবাই।